শরীরের ছাঁকনি প্রক্রিয়ার কাজ করে কিডনি। আর তাই কিডনি পরিষ্কার রাখা খুবই জরুরি। কিডনি নষ্ট হয়ে গেলে রক্তে বর্জ্য পদার্থের পরিমাণ বাড়তে থাকে। এতে শরীরের বিভিন্ন অংশের ক্ষতি হয়। শরীরে একাধিক সমস্যা আসে এমনকী তা জীবনহানিরও কারণ হতে পারে। কিডনি প্রতিস্থাপন করে কিডনিকে সম্পূর্ণ ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করা যায় তবুও বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলা খুব জরুরি। নইলে কিডনির উপর চাপ বাড়ে। সেখান থেকে আরও জটিল কোনও রোগ আসতে পারে। আর তাই কিছু খাবার আছে যা সম্পূর্ণ ভাবে এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। শরীরে যদি বর্জ্য পদার্থের পরিমাণ জমতে থাকে তাহলে ইউরিক অ্যাসিড, অ্যামোনিয়া, ইউরিয়া, ক্রিয়েটিনিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড, সোডিয়াম ইত্যাদির পরিমাণ বাড়ে। এছাড়াও শরীরে জল জমার সম্ভাবনাও থেকে যায়।
তাই কিডনির সমস্যা থাকলে যে সব খাবার একেবারেই খাবেন না-
Bạn đang xem: Kidney-Damaging Foods: এই ৬ খাবার কিডনি অকেজো করে দেয়, ইউরিক অ্যাসিড-ইউরিয়া-ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ বাড়তে থাকে রক্তে
Xem thêm : विटामिन E की कमी
কিডনির সমস্যা হলে কাঁচা বা পাকা কোনও কলাই খাওয়া ঠিক নয়। কলার মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। যা কিডনির ছাঁকন ক্ষমতা নষ্ট করে দিতে পারে।
আলুতেও থাকে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। এর বড় অংশ থাকে খোসায়। তাই খোসা সহ আলু একেবারেই খাওয়া যাবে না। সবচাইতে ভাল যদি সম্পূর্ণ ভাবে আলু ডায়েট থেকে বাদ দিয়ে দিতে পারেন।
অনেকেই মুরগির ব্রেস্ট পছন্দ করেন। এই অংশের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন থাকে, পটাশিয়াম থাকে। তাই কিডনির রোগীদের মুরগির ব্রেস্ট খাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। যদিও এই অংশটি সবচেয়ে সুস্বাদু। সুস্থ মানুষেরও মুরগির ব্রেস্ট এড়িয়ে চলা উচিত।
কিডনির রোগীদের জন্য দুধও খুব ক্ষতিকারক। দুধ আর দই তা এড়িয়ে চলতে পারলেই ভাল। খুব প্রয়োজন হলে একেবারে লো ফ্যাট দুধ খেতে পারেন।
টমেটোর মধ্যেও থাকে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। যা শরীরে ক্ষতিকর পটশিয়ামের পরিমাণ অনেকখানি বাড়িয়ে দেয়। মাঝারি একটি টমেটোর মধ্যে প্রায় ২৯০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে। একটি মাঝারি টমেটোর মধ্যে প্রায় ২৯০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে।
মুসুর ডাল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। তবে অতিরিক্ত মুসুর ডাল স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ভাল নয়। ১ কাপ মুসুরের ডাল থেকে প্রায় ৭৩০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম থাকে।
Nguồn: https://nanocms.in
Danh mục: चिकित्सा